Posts

Showing posts from January, 2021

হুপিং কাশি কী? কেন হয় । হুপিং কাশি হলে কী করবেন ?

Image
 ইহা শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত একটি সংক্রামক ব্যাধি । যে কোন বয়সের লোক- এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।তবে শিশুদের মধ্যে ( ২ হইতে ৫ বছরের ) শিশুরা এই রোগে ভোগিয়া থাকেন । হেমোফেলাস পারটিউসিস নামক জীবাণু দ্বারা শিশু ও বালক - বালিকারা এই রোগে আক্রান্ত হয় । সর্দি হইতে কাশি , কাশি শুকনা হইলে তাহা প্রায়েই হুপিং কাশিতে পরিণত হয় । পরে উহা খারাপের দিকে ধাবিত হইতে পারে । আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে কেহ আসিলে এই রোগ হইবার সম্ভাবনা থাকে ।রোগ জীবাণু সংক্রামিত হইবার ৭/২০ দিনের মধ্যে লক্ষণ প্রকাশ পায় । হুপিং কাশির টিকা দিলে এই রোগ আর হয় না। ইহাও সরকার কর্তৃক দেওয়া হয় । য়ে কারণে এই রোগ আর দেখা যায় না । লক্ষণঃ ১ । প্রাথমিক অবস্থায় রোগী সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হয় ও তৎসঙ্গে শুধু জ্বর হয় । এই জ্বর পরে বৃদ্ধি পাইয়া ১০০ ডিগ্রীর উপর পর্যন্ত হইতে পারে । ২ । ঘন ঘন কাশের পর কাশ হইয়া শ্বাস-প্রশ্বাস হইবার উপক্রম হয় । কোন কোন ক্ষেত্রে চোখের কনজাংটাইভাতে রক্ত জমিয়া যায় ।  ৩ । কাশি খুব দ্রুত বেড়ে যায় । কাশির বেগ বেশ কিছুক্ষণ স্থায়ী হয় । প্রায় দম বন্ধ হইবার উপক্রম হয় ।   ৪। রোগী কাশির সহিত ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহ...
Image
  ### গ্যাসের সমস্যার কারণ ও তার প্রতিকার । গ্যাসের সমস্যা আমাদের অতি পরিচিত একটি সমস্যা । প্রায় আমাদের অধিকাংশ মানুষেরই এই সমস্যা দেখে যায় । তবে আপনার গ্যাসের সমস্যা হলে ভয় পাবার কোন কারন নেই । সঠিক নিয়ম আর চিকিৎসার মাধ্যেমে আপনি আপনার এই সমম্যা সমাধান করতে পারেন । আমি আশা করি যদি আপনি আ মার এই Post টি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তবে আপনি আনেক উপকার পাবেন । ** গ্যাসের সমস্যার কারণ ..... গ্যাসের সমস্যা হবার প্রধান ও অন্যতম কারণ হলো আমাদের খাদ্য অভ্যাস । আমরা অধিকাংশ মানুসই সঠিকভাবে খাদ্য গ্রহণ করি না । যদি আপনি প্রতিদিন ভিন্ন ভিন্ন সময় খাদ্য খান তবে আপনার  পেটে গ্যাস হবেই । আমাদের অনেকেরই দেখা যায় যে সকালের খাবার দুপুরে খাই আর দুপুরে খাবার রাতে খাই । যার কারণে আমাদের পেটে গ্যাস হয় । এই অনিয়মিত খাদ্য অভ্যাসই গ্যাস হবার জন্য দায়ী ।  আপনি খাবার অল্প খান কিন্তু নিয়মিত খান । আমাদের অনেকেরই এই রকমের একটা ভুল ধারণা আছে যে , বেশি খেলে বেশি শক্তি হয় । আসলে যারা এই ধরণের ভুল ধারণা করেন তাদেরকে আমি বলতে চাই বেশি খেলে বেশি শক্তি হয় না বরং বেশি  ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকে । অতিরিক্ত খাদ্য গ্...
Image
  ** জ্বরের সাধারণ চিকিৎসা ও করণীয় কিছু কাজ । জ্বর কী? জ্বর হলো অতি সাধারন ও পরিচিত একটি রোগের নাম । প্রায় সব ঋতুতে এই রোগ দেখা যায় । তবে জ্বর হলে ভয় পাবার কিছু নেই । সঠিকভাবে যত্ন নিলে সহজে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় । সাধারণত যদি আমাদের শরীরের তাপ  স্বাভাবিক এর থেকে বেশি হয় তখন আমরা  একে জ্বর বলে থাকি । সাধারনত আমাদের শরীরের তাপমাত্রা হলো ৯৭.৫ -- ৯৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে । যদি আমাদের শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে কম বা বেশি হয় তবে আমরা তাকে জ্বর বলি । জ্বর হলে কি করবেন? অধিকাংশ সময়েই শরীরে জ্বরের ভাইরাস দেখা দিতে পারে তবে  এতে ভয় পাবার কিছুই নেই । যদি আপনি সঠিক নিয়ম মেনে চলেন তবে খুব সহজেই জ্বরের ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে পারেন । জ্বর আসলে আপনাকে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে । যদি তাপ বেড়ে যায় তবে বার বার ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে । শরীরের তাপমাত্রা বেশি বেড়ে গেলে মাথায় বার বার পানি দিতে হবে । যাতে মাথায় রক্ত না ওঠে । রোগীকে বেশি বেশি তরল খাবার দিতে হবে । জ্বর আসলে মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায় তাই রোগী কীছুই খেতে চায় না । তাই রোগীকে বার বার খাওয়ান...
Image
  ** আপনি জানেন কী ? স কল রোগের মহাঔষধ হলো প্যারাসি টামল । ০ প্যারাসিটামল হলো অতি সাধারন একটি ঔষধ । কিন্তু, আপনি জানলে অবাক হবেন যে  এই সাধারণ প্যারাসিটামলই আপনার জটিল জটিল রোগ নিরাময় করতে আপনাকে সাহায্য করবে । প্যারাসিটামল  একটি পরীক্ষিত বেদনানাশক এবং জ্বর নিবারক । জ্বর নিবারক এবং বেদনানাশক হিসাবে এসপিরিনের সমান কিন্তু  এসপিরিন সম্বলিত ঔষধের মত পার্শ্বপ্রক্রিয়া তৈরী করে না । এসপিরিন এবং অন্যান্য ননস্টেরয়ডাল প্রদাহরোধী ঔষধের তুলনায় প্যারাসিটামলের টিস্যু সিলেকটিভিটি বেশী । উপাদান: প্যারাসিটামলে রয়েছে প্যারাসিটামল ৫০০ মি: গ্রা. । নিদেশনা : মাথাব্যাথা, দাঁতের ব্যাথা, কানের ব্যাথা,ইনফ্লয়েনজা, স্নায়ুর গোলযোগজনিত ব্যাথা,ঋতুস্রাবের সময় ব্যাথা এবং অপেক্ষাকৃত কম তীব্র বাতের ব্যাথায় ও জ্বর উপশমে সাময়িক প্রশান্তির জন্য ব্যবহ্রত হয় । সেবন বিধি ও গ্রহণমাত্রা: পূণবয়স্ক: ০.৫ - ১ গ্রাম ( ১-২ ট্যাবলেট ) প্রতি ৪-৬ ঘন্টা অন্তর । সবোচ্চ দৈনিক সেবনমাত্রা ৪ গ্রাম ( ৮ টি ট্যাবলেট ) ।  শিশু: টিকা পরবতী জ্বরের ক্ষেত্রে  ৬০ মি. গ্রা., পরবতীতে প্রয়োজন বোধে ৪ - ৬ ঘন্টা পর দ্বিতী...

Popular posts from this blog

আসল ও নকল ঔষধের মধ্যে পার্থক্য দেখে ঔষধ কিনুন ।