Posts

Showing posts from April, 2022

হুপিং কাশি কী? কেন হয় । হুপিং কাশি হলে কী করবেন ?

Image
 ইহা শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত একটি সংক্রামক ব্যাধি । যে কোন বয়সের লোক- এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।তবে শিশুদের মধ্যে ( ২ হইতে ৫ বছরের ) শিশুরা এই রোগে ভোগিয়া থাকেন । হেমোফেলাস পারটিউসিস নামক জীবাণু দ্বারা শিশু ও বালক - বালিকারা এই রোগে আক্রান্ত হয় । সর্দি হইতে কাশি , কাশি শুকনা হইলে তাহা প্রায়েই হুপিং কাশিতে পরিণত হয় । পরে উহা খারাপের দিকে ধাবিত হইতে পারে । আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে কেহ আসিলে এই রোগ হইবার সম্ভাবনা থাকে ।রোগ জীবাণু সংক্রামিত হইবার ৭/২০ দিনের মধ্যে লক্ষণ প্রকাশ পায় । হুপিং কাশির টিকা দিলে এই রোগ আর হয় না। ইহাও সরকার কর্তৃক দেওয়া হয় । য়ে কারণে এই রোগ আর দেখা যায় না । লক্ষণঃ ১ । প্রাথমিক অবস্থায় রোগী সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হয় ও তৎসঙ্গে শুধু জ্বর হয় । এই জ্বর পরে বৃদ্ধি পাইয়া ১০০ ডিগ্রীর উপর পর্যন্ত হইতে পারে । ২ । ঘন ঘন কাশের পর কাশ হইয়া শ্বাস-প্রশ্বাস হইবার উপক্রম হয় । কোন কোন ক্ষেত্রে চোখের কনজাংটাইভাতে রক্ত জমিয়া যায় ।  ৩ । কাশি খুব দ্রুত বেড়ে যায় । কাশির বেগ বেশ কিছুক্ষণ স্থায়ী হয় । প্রায় দম বন্ধ হইবার উপক্রম হয় ।   ৪। রোগী কাশির সহিত ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহ...

হুপিং কাশি কী? কেন হয় । হুপিং কাশি হলে কী করবেন ?

Image
 ইহা শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত একটি সংক্রামক ব্যাধি । যে কোন বয়সের লোক- এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।তবে শিশুদের মধ্যে ( ২ হইতে ৫ বছরের ) শিশুরা এই রোগে ভোগিয়া থাকেন । হেমোফেলাস পারটিউসিস নামক জীবাণু দ্বারা শিশু ও বালক - বালিকারা এই রোগে আক্রান্ত হয় । সর্দি হইতে কাশি , কাশি শুকনা হইলে তাহা প্রায়েই হুপিং কাশিতে পরিণত হয় । পরে উহা খারাপের দিকে ধাবিত হইতে পারে । আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে কেহ আসিলে এই রোগ হইবার সম্ভাবনা থাকে ।রোগ জীবাণু সংক্রামিত হইবার ৭/২০ দিনের মধ্যে লক্ষণ প্রকাশ পায় । হুপিং কাশির টিকা দিলে এই রোগ আর হয় না। ইহাও সরকার কর্তৃক দেওয়া হয় । য়ে কারণে এই রোগ আর দেখা যায় না । লক্ষণঃ ১ । প্রাথমিক অবস্থায় রোগী সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হয় ও তৎসঙ্গে শুধু জ্বর হয় । এই জ্বর পরে বৃদ্ধি পাইয়া ১০০ ডিগ্রীর উপর পর্যন্ত হইতে পারে । ২ । ঘন ঘন কাশের পর কাশ হইয়া শ্বাস-প্রশ্বাস হইবার উপক্রম হয় । কোন কোন ক্ষেত্রে চোখের কনজাংটাইভাতে রক্ত জমিয়া যায় ।  ৩ । কাশি খুব দ্রুত বেড়ে যায় । কাশির বেগ বেশ কিছুক্ষণ স্থায়ী হয় । প্রায় দম বন্ধ হইবার উপক্রম হয় ।   ৪। রোগী কাশির সহিত ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহ...

কালা জ্বর কী , কেন হয়, কালা জ্বর হলে করণীয় কী এবং কালা জ্বর থেকে বাঁচার উপায় কী?

Image
কালা জ্বরের লক্ষণ ।  কালা জ্বর কী? কালা + জ্বর = কালাজ্বর । এই রোগে শরীরের রং কালো হইয়া যায়  বলিয়া উহাকে কালা জ্বর বলে । কালাজ্বরের জীবাণু কীভাবে মানবদেহে প্রবেশ করে , উহার সঠিক তত্ত্ব এখনো আবিষ্কৃত হয় নাই ।এই সংক্রামক রোগের কারণ এক প্রকার প্রোটোজায়া । আবিষ্কারের নামে এই পরজীবীর নামকরণ করা হয় লিসম্যানিয়া ডোনভ্যানি । গ্রীষ্মপ্রধান দেশে সচরাচর কালাজ্বরের প্রাদুর্ভাব বেশী । স্যান্ডফ্লাই নামক এক প্রকার মাছির দ্বারা এই রোগের বিস্তার ঘটে । বর্তমানে আমাদের দেশে এই রোগ নাই বললেই চলে ।  অনেকের মতে স্যান্ডফ্লাই মাছি এই রোগে আক্রন্ত রোগীর দেহ হইতে রক্ত চুষিবার সময় রোগ জীবাণু বহন করিয়া সুস্থ মানবদেহে ঐ রোগের জীবাণু প্রবেশ করিয়া দেয় । অবর্জনাযুক্ত স্থানে কিম্বা পচা নর্দমাযুক্ত স্থানে এই মাছি ডিম পাড়ে বলিয়া সেই স্থানগুলোকে পরিষ্কার রাখিতে হবে ্  কালা জ্বরের লক্ষণ ? ১ । কালাজ্বরে আক্রান্ত রোগীর প্রধান লক্ষণ হইলে জ্বর, পরে দ্রুত প্লীহা ও যকৃত বৃদ্ধি পায় ।  ২ । সকল সময় জ্বর, কিম্বা জ্বরের তাপমাত্রাও অধিক হয় না ।  ৩ ।ঠ জ্বর থাকা বা না থাকা উভয় অবস্থাতেই কেবল প্লীহা বৃদ্...

Popular posts from this blog

আসল ও নকল ঔষধের মধ্যে পার্থক্য দেখে ঔষধ কিনুন ।